ব্রণ অথবা পিম্পল এর ঘরোয়া চিকিৎসা
মুখের ছোট ছোট ব্রণ দূর করার উপায়
![]() |
ব্রণ দূর করার উপায় |
পৃথিবীর অধিকাংশ লোক এই সমস্যাটিতে ভুগে থাকেন। একটা সমীক্ষায় দেখা গেছে পৃথিবীর প্রায় ৮৫ শতাংশ লোক ব্রণের সমস্যায় আক্রান্ত। আপনার যদি অতিরিক্ত মাত্রায় ব্রণ হয়ে থাকে, হীনমন্যতায় ভোগার কোনো কারণ নেই। কারণ এটি একটি প্রাকৃতিক এবং সাধারন সমস্যা।
আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে বলবো কিভাবে খুব সহজে ঘরোয়া উপায়ে বৈজ্ঞানিকভাবে ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
আমার আজকের এই পোস্টটিতে কিভাবে ব্রণের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন বিষয়ক যে তথ্যগুলো থাকবে আশা করছি এই টিপসগুলো মাধ্যমে আপনি সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পাবেন।
ব্রণ দূর করার জন্য প্রচলিত যে পদ্ধতি গুলো রয়েছে সেগুলো salicylic acid, niacinamide, or benzoyl peroxide এর ব্যবহার। এগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে সমস্যার ফলপ্রসূ সমাধান পাওয়া গেলেও খুবই ব্যয়বহুল। এগুলোর বেশকিছু সাইড ইফেক্ট ও আছে। যেমন, শুষ্কতা, রুক্ষতা, লালচে বর্ন হয়ে যাওয়া এবং ইরিটেশন বা অস্বস্তি।
যেহেতু ত্বক একটি সেনসিটিভ অঙ্গ, তাই বেশির ভাগ লোকজনই চায় কিভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে ব্রণের সমস্যা দূর করা যায়। একটা সমীক্ষায় দেখা গেছে প্রায় ৭৭ পার্সেন্ট ব্রণের রোগী, বাড়িতে থাকা উপকরণ এর মাধ্যমে ব্রণের চিকিৎসা করতে পছন্দ করেন।
আপনার যদি ব্রণের সমস্যা থাকে এবং আপনি যদি চান প্রাকৃতিক উপায়ে কিভাবে ব্রণ দূর করতে হবে তাহলে এই সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন আমি আপনাদেরকে বলবো কিভাবে খুব সহজে বাড়িতে থাকা উপকরণ ব্যবহার করার মাধ্যমে বাড়িতে বসেই আপনি ব্রণের সঠিক চিকিৎসা করতে পারেন এবং ব্রণ দূর করতে পারেন।
এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে ব্রণ দূর করার কার্যকরী ১৩ টি উপায়ে বলবো।
ব্রণ কেন হয়?
আমাদের ত্বকে যে ছিদ্র থাকে প্রত্যেকটি ছিদ্র sebaceous gland এর সাথে যুক্ত থাকে যেটা তৈলাক্ত পদার্থ উৎপন্ন করে এবং যে তৈলাক্ত পদার্থ উতপাদন করে তার নাম হলো sebum
পিম্পল হওয়ার ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি বিষয় তাৎপর্যের সঙ্গে ভূমিকা পালন করে।
পিম্পল হওয়ার ক্ষেত্রে সাধারণত নিচের বিষয়গুলো বিশেষ ভূমিকা পালন করে
- জেনেটিক্স
- স্ট্রেস বা মানসিক চাপ
- হরমোনের পরিবর্তন
- খাদ্যাভ্যাস
- ইনফেকশন
স্ট্যান্ডার্ড ক্লিনিক্যাল ট্রিটমেন্ট এর মাধ্যমে খুব সহজে নিবারণ করা যায়। তবে আপনি চাইলে আমার দেওয়া এই বিশেষ প্রাকৃতিক নিয়ম গুলো পালনের মাধ্যমেও পিম্পলের সমস্যা দূর করতে পারেন।
১. আপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহার করুন।
আপেল সিডার ভিনেগার আপেল থেকে তৈরি হয়। আনফিল্টার্ড আপেলের রস থেকে আপেল সিডার ভিনেগার তৈরি হয়।অন্যান্য ভিনেগার এর মত আপেল সিডার ভিনেগার ও বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং ফাঙ্গাসের সাথে যুদ্ধ করে সেগুলো ধ্বংস করে দেয়।
আপেল সিডার ভিনেগারের অর্গানিক এসিড রয়েছে যেমন সাইট্রিক এসিড যেটা পিম্পল এ তৈরি হওয়া ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে খুবই কার্যকরী। আপেল সিডার ভিনিগার এ বিদ্যমান থাকা এসিড ব্যাকটেরিয়া নির্মূলে ভূমিকা পালন করে।
কিভাবে এটি ব্যবহার করবেন।
- তিন ভাগ পানির সাথে একভাগ আপেল সিডার ভিনেগার মিশাতে হবে। (যদি আপনার স্কিন সেনসিটিভ হয় তাহলে পানির পরিমাণ বেশি দিতে হবে।)
- ত্বক ভালো করে পরিষ্কার করার পর পানি এবং ভিনেগারের মিশ্রণটি আলতোভাবে তুলার সাহায্যে মুখে লাগাতে হবে।
- মিশ্রণটি মুখে লাগানোর পর শুকানোর জন্য অপেক্ষা করুন।
- মিশ্রণটি দিনে দুই থেকে তিনবার লাগান।
সারসংক্ষেপ
ব্রণ হওয়ার জন্য যে ব্যাকটেরিয়া দায়ী, আপেল সিডার ভিনেগার এ অবস্থিত এসিড এটি নির্মূল করতে সমর্থ হয়। তবে আপেল সিডার ভিনেগার লাগালে কিছুটা অস্বস্তি হতে পারে তাই এটা লাগানোর ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
২. জিংক সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন।
জিংক সাপ্লিমেন্ট বলতো এখানে জিংক ওষুধের কথা বলা হয়েছে।আপনার শরীরে যদি প্রয়োজনীয় জিংক না থাকে তবে অবশ্যই আপনি ডাক্তারের পরামর্শমতো জিংক সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করবেন।জিংক একটি অত্যাবশ্যকীয় গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান যেটি কোষ বৃদ্ধি, হরমোন উৎপাদন, জৈবিক প্রক্রিয়া বা মেটাবলিজম, এবং ইমোইন ফাংশন ঠিক রাখার জন্য প্রয়োজন।
জিংক গ্রহণের নির্ধারিত কোন মাত্রা নেই, তবে কেউ গবেষণায় দেখা গেছে দৈনিক ৩০ থেকে ৪৫ এমজি গ্রহণের ফলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
তবে এখানে আপনাকে আরেকটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, অতিরিক্ত মাত্রায় গ্রহণ করলে আপনার পেটে ব্যথা সহ নানান ধরনের সমস্যা হতে পারে।
সারসংক্ষেপ
যাদের শরীরে জিংকের ঘাটতি রয়েছে, তাদের মুখে ব্রণ হতে দেখা যায়। বিভিন্ন গবেষণা দ্বারা লব্ধ তথ্য থেকে জানা যায় মুখের ব্রণ দূর করার ক্ষেত্রে জিংকের ব্যবহার কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
৩. দারুচিনি এবং মধুর মিশ্রন তৈরী করে মুখে লাগান।
মধু এবং দারুচিনির মিশ্রণ ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। আপনার মুখে যদি ব্রণের হয়ে অনেকটা ফুলে যায় তাহলে অবশ্যই এটি অনেক কাজে দিবে।২০১৭ সালের একটা স্টাডিতে দেখা যায় মধু এবং দারুচিনির বা কলেজ রড রসে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে যা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংঘটিত ব্রণ নির্মূল এর বিশেষ কার্যকরী।অন্য একটি গবেষণায় দেখা গেছে শুধুমাত্র মধুর ব্যবহার স্কিন সুরক্ষার ক্ষেত্রে বিশেষ কার্যকর।
অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকার কারণে মধু এবং দারুচিনির মিশ্রন ব্রণ বা পিম্পল নির্মূলে অনেক আগে থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে।
কিভাবে মধু এবং দারুচিনির মিশ্রণ তৈরি করবেন।
- ২ টেবিল চামচ মধু এবং ১ টেবিল চামচ দারুচিনির গুঁড়ো নিন। দুটি একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করুন।
- মুখে ভালো করে পরিষ্কার করুন, তৈরিকৃত পেস্ট সুন্দর করে মুখে লাগান এবং 15 থেকে 20 মিনিট রেখে দিন।
- এরপর আলতোভাবে আপনার মুখমণ্ডল ধুয়ে ফেলুন এবং শুকিয়ে নিন।
সারসংক্ষেপ
মধু এবং দার্শনিক মিশ্রণে anti-inflammatory and antibacterial উপাদান রয়েছে। এ দুটোর মিশ্রণ ব্রণ নির্মূল এর সাহায্য করে।
৪. আপনার ত্বকে গ্রিন টি লাগান
সবুজ রঙের চা'তে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে এবং এটি পান করলে
স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ব্রণ কমাতেও সাহায্য
করে। কারণ সবুজ কারণ গ্রিন টি'তে polyphenols রয়েছে যেটা
ব্যাকটেরিয়া এবং প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে, যা
ব্রণের দুটি প্রধান কারণ
গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে গ্রিন টি পান
করলে ব্লাড সুগার লেভেল এবং ইনসুলিনের মাত্রা কমতে পারে, যা ব্রণের
বৃদ্ধিতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
অনেক গবেষণার দ্বারা এটা
প্রমাণিত যে গ্রিন টি সরাসরি মুখে প্রয়োগ করলে ব্রণ দূর হতে পারে।
গবেষকরা
আরেকটি বিষয় দেখেছেন যে, সবুজ চায়ের মধ্যে যে প্রধান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট —
epigallocatechin-3-gallate (EGCG) — রয়েছে তা, সিবামের উৎপাদন
কমায়, যেটি প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং যে সকল ব্যক্তিদের ব্রণ হওয়ার
তীব্র ঝুঁকি থাকে, তাদের ব্রণের বৃদ্ধিকে বাধা দেয়।
আপনি এমন
ক্রিম এবং লোশন কিনতে পারেন যাতে সবুজ চা থাকে, তবে আপনি চাইলে বাড়িতেও এটি
তৈরি করতে পারেন।
কিভাবে এটি ব্যবহার করবেন
- তিন থেকে চার মিনিট গ্রিন টি ভালোভাবে ফুটান।
- তারপর চা'টি ঠাণ্ডা হতে দিন।
- তুলা অথবা নরম কাপড় ব্যবহার করে ঠান্ডা হওয়া চায়ের মিশ্রণটি আপনার ত্বকে লাগান।
- এটি শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন, তারপর ধুয়ে ফেলুন এবং আপনার ত্বক শুকিয়ে দিন।
Read More : কেন পিরিয়ড বা মাসিক হয়?
৫. অ্যালোভেরা ব্যবহার করুন।
অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী পাতায় এক ধরনের স্বচ্ছ জেল থাকে। এই জেলটি প্রায়শই
লোশন, ক্রিম, মলম এবং সাবান উৎপাদনের সময় ব্যবহার করা হয়।
অ্যালোভেরা
জেল সাধারণত ফুসকুড়ি, পোড়া, রুক্ষ্ণ ত্বক, পড়ে গিয়ে ছিলে যাওয়া ত্বকের
চিকিত্সার জন্য ব্যবহৃত হয়।
অ্যালোভেরা জেল ক্ষত সারাতে, পোড়ার
চিকিৎসা করতে এবং প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
অ্যালোভেরা
বা ঘৃতকুমারী জেল এ স্যালিসিলিক অ্যাসিড এবং সালফার রয়েছে, এই দুটো
উপাদানই ব্রণের চিকিৎসায় ব্যাপকভাবে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। গবেষণায় দেখা
গেছে যে, যদি কারো ব্রণ হয় এবং সে যদি ত্বকে
স্যালিসিলিক অ্যাসিড লাগায় তাহলে তার ব্রণ কমে যায়।
এটি কিভাবে ব্যবহার করবেন
- ছুরি বা চামচ দিয়ে ঘৃতকুমারী গাছ থেকে জেল বের করে নিন।
- অ্যালোভেরা জেলে ভালোভাবে সরাসরি আপনার ত্বকে প্রয়োগ করুন।
- দিনে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করুন অথবা আপনি চাইলে আরো বেশি ব্যবহার করতে পারেন।
৬. মাছের তেলের সাপ্লিমেন্ট ব্যবহার করুন
ওমেগা -৩ (Omega-3) ফ্যাটি অ্যাসিড স্বাস্থ্যের জন্য একটি সার্টিফাইড
উপাদান।
আপনার ডায়েট চার্ট এ অবশ্যই এই চর্বি রাখতে হবে। আমাদের
ট্রেডিশনাল খাবারে এই ধরনের চর্বি থাকে না বললেই চলে।
সামুদ্রিক
মাছের তেলে দুটি প্রধান ধরনের ওমেগা-৩ (Omega-3) ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে
-
ইকোসাপেন্টাইনয়িক অ্যাসিড (ইপিএ) এবং
ডোকোসাহেক্সাইনয়িক অ্যাসিড (ডিএইচএ)।
ব্রণের চিকিৎসায় ওমেগা-3 ফ্যাটি এসিড খুবই কার্যকরী ভূমিকা
রাখে। আপনার যদি প্রচুর পরিমাণে ব্রণ হয়ে থাকে তাহলে আপনি বাজার থেকে
ওমেগা-3 ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ সাপ্লিমেন্টারি ওষুধ কিনে খেয়ে দেখতে
পারেন। আশা করছি অবশ্যই ভাল ফলাফল পাবেন। এটি গবেষণা দ্বারা প্রমাণিত।
৭. বেসন দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায়
মুখের ব্রণ দূর করতে বেসন কার্যকরী ভূমিকা রাখে। আপনার মুখে যদি অসংখ্য পরিমাণ ব্রণ হয়ে থাকে এবং সেগুলো সেরে যাওয়ার পর যদি তার দাগ থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই বেসন দিয়ে ব্রণের দাগ দূর করতে পারবেন।বেসন দিয়ে ব্রণের দাগ দূর করার জন্য আপনাকে প্রথমে নিচের উপাদানগুলো সংগ্রহ করতে হবে।
- বেসন ১ চা চামচ,
- মধু ১ চা চামচ,
- লেবুর রস ১ চা চামচ,
- এবং সামান্য হলুদ।
এইগুলো ভালোভাবে সামান্য পানি দিয়ে মিশিয়ে আপনার মুখে ১৫ মিনিটের জন্য রেখে দিন এবং শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে আপনার মুখমন্ডল ভালোভাবে ধুয়ে নিন।
তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ দূর করার উপায়
কিভাবে নিমপাতা দিয়ে তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ দূর করবেন?
- প্রথমে পর্যাপ্ত পরিমাণ নিম পাতা সংগ্রহ করুন,
- এবার সেগুলো ফুটন্ত পানিতে সিদ্ধ করুন,
- সিদ্ধ নিমপাতা ভালোভাবে থেঁতো করে পেস্টের মতো তৈরি করুন,
- তৈরিকৃত পেস্ট আলতোভাবে আপনার সমস্ত মুখে লাগিয়ে নিন।
Read More : লম্বা হওয়ার বৈজ্ঞানিক উপায়
নাকের ব্রণ দূর করার উপায়
কিভাবে লেবুর রস দিয়ে নাকের ব্রণ দূর করবেন?
- লেবু কেটে ফালি করে নিন,
- একটি বাটিতে লেবু ভালো করে চটকে রস বের করুন,
- এই রস তুলা অথবা নরম কাপড় দিয়ে আপনার নাকে লাগান,
- ৩০ মিনিটের জন্য রেখে দিন,
ছেলেদের ব্রণ দূর করার উপায়
- বরফ
- ডিমের সাদা অংশ
- পেঁপে
কিভাবে বরফ দিয়ে ছেলেদের ত্বকের ব্রণ দূর করবেন?
- ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার করুন।
- একখণ্ড নরম পরিষ্কার কাপড় নিন।
- বরফের টুকরাটি কাপড় দিয়ে ভালোভাবে মুড়িয়ে নিন।
- এবার কয়েক মিনিট ব্রনের উপর রেখে দিন।
- ৫ থেকে ৬ মিনিট বিরতি দিয়ে আবার করুন।
ডিমের সাদা অংশ দিয়ে কিভাবে ব্রণ দূর করবেন?
- মুখ পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
- ডিম ভেঙে সাদা অংশ আলাদা করে নিন।
- নরম কাপড় অথবা ব্রাশের সাহায্যে মুখে আলতো ভাবে ডিমের সাদা অংশ লাগিয়ে নিন।
- মিশ্রণটি শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন এবং শুকিয়ে গেলে আবারো লাগান।
পেঁপে দিয়ে কিভাবে ব্রণ দূর করবেন?
- একটি পরিপক্ক পেঁপে নিন।
- পেঁপের খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে একটি টুকরা টুকরা করুন।
- ব্লেন্ডারে দিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করুন।
- পেস্ট টি আলতো করে আপনার মুখে লাগিয়ে নিন।